হাল-বেহাল বদসুরুতের বদলের আশায় স্বপ্নবাঁধে যে মানুষ ---
আদৎয়ে দেখতে, শুনতে মানুষ কিন্তু একটা দণ্ড নাই!
এরা এক প্রজাতির; রোজ স্বপ্নভাঙে আর দেখে
মহামূর্খ সমিতির মচ্ছব কতইনা সুস্বাদুরকমের হয়!
মধুমাখানো টোস্টে তাক করা কতিপয় ঘোড়ার মিছিল;
কী এমন বাল ফেলায়, সেথায় ভিড় অযথা;
বিশাল লাভের বোঝা বহন করে যে মানুষ
খুলে দেখেনি কোনোদিন কী আছে এর ভেতর, কি থাকে বাক্সের মধ্যে?
---যাঁদের জন্য এই বোঝা, তারা আছে মহাসুখে; হাজার কোটি টাকার কেস নিয়েও দাঁত কেলিয়ে হেসে বেড়ায়, সভাসমিতি করে! অথচ এই তাঁদেরকে কেরি
করে যে মানুষ---চিরকালের রামপাঠা, বোকার হর্দ, শালা এতোটাই সততার ফেরিওলা, না খেয়ে থাকবে তবু চুরি তো দূরের কথা চুপ করে থাকবে ; কারো কাছে নালিশ জানাবে না!
জানতেও চায় নি কোনোদিন, কী আছে এই বোঝায়; খুলে দেখে নি, ইচ্ছেও জাগে নি হাজারো ক্ষুধায়..!
মহামতি মহাজন যখন মহামূর্খ সমিতির প্রধান অতিথি হয়
দূরে দাঁড়িয়ে সততার ষাঁড়ের গরম পেচ্ছাবের শব্দধ্বনি শোনা যায়
প্রধান অতিথির কিংবদন্তি কথা একদা উহার সাথে মিলিয়ে যায়
সবকিছু আবার ঠিকঠাক চলে, সব দ্রোহ জলে গেলো; জ্বলে গেলো জীবনের থালায় ঐ মানুষগুলোর সকল আশা, সব স্বপ্ন...