তোমার বাহুসুন্দর ডাকে চন্দ্রাবতী রাত।
বার্চ, ওক, ম্যাপেলের বনে কাঠবিড়ালির নিঃশব্দ ছন্দের মতো উড়ে উড়ে জানালার গরাদ গলিয়ে নামে বিপুল সুন্দর।
চন্দ্রদেবী সেলেনার মতো ঝরে পড়ে চোখ ডোবানো আলো।
ডাকে ফুসলানো মধ্যরাত আলোরহস্য ডাক —
চন্দ্রাহত রাত্রির এপিক।
বাহুলগ্ন হতে চাই নিরবধি ‘পর্শ তোলপাড়।
তোমার লাগিয়া যে মরুময়তা, তোমার ওয়েসিস জলে তা ভিজে যাক।
তোমার বুকের জায়নামাজে নর্ডিক আকাশের আলোর মতো ঝরে হলুদ দ্যুতি। সেখানে Fantail pigeon এর মতো স্তন সুন্দর
অনিমেষ দেখিবারে হই মগ্নদৃক। যেমন করে Tiresias দেখেছিল blue lagoon জলে গ্রীক দেবী এথেনার আনগ্ন স্নান।
অভিশাপ দিও না চন্দ্রদেবী, চিরতরে অন্ধ করো না এই শিল্পব্রতী চোখ।
একজোড়া লক্ষ্য কবুতরের মতো তোমার স্তন সুন্দরে অনিমেষ সিজদায় তেলাওয়াৎ করি ভালোবাসার তাবৎ আয়াত।