রবিবার, মার্চ ১৬, ২০২৫

সবই আল্লাহর ইচ্ছা

  • এ জেড মুন
  • ২০২৩-০৮-১১ ১০:৪৬:২১

২০১২ এর ১১ এপ্রিল রাতে আব্বাকে উত্তরার ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আমি সিলেট থেকে পরের দিন ভোরেই রওয়ানা দেই, দুই বোনও চিটাগাং থেকে চলে আসে ১২ তারিখ দুপুরেই ৪ ভাই বোন এক সাথে হই অনেক বছর পর।১৪ এপ্রিল ভোর ৬.৪৫ এ আব্বা মারা যায়।
২০২০ এর সেপ্টেম্বরে আম্মার পায়ে পানি ফোস্কা হয়।একটু বেশিই। আমি বাচ্চাদের নিয়ে চলে যাই ঢাকা বড় বোনের বাসায়।। এর মধ্যেই আম্মার শরীর এ ছড়িয়ে পড়ে ফোস্কা গুলো। এই গুলো ছোয়াছে ছিল না। আমি সারাক্ষণই আম্মার সাথে ছিলাম।আমাদের কারো কিছুই হয়নি। মেজো বোন চলে আসে চিটাগাং থেকে।ভাইয়াও গাজিপুর থেকে চলে আসে বড় বোনের বাসায়। ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে আম্মাকে উত্তরার লুবানা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।আম্মা মারা যায় ৩০ সেপ্টেম্বর সকাল ৯.৩৫ এ।আব্বা মারা যাওয়ার পর আবার আম্মার সময় আমরা চার ভাই বোন এক সাথে হই।
১৩ আগস্ট ২০২৩ রবিবার আবার তিন বছর পর আমরা চার ভাই বোন এক সাথে হচ্ছি।কাল শনিবার ছোট আপ্পি চিটাগাং থেকে চলে আসতেছে আমার বাসায়।।আলহামদুলিল্লাহ। তিন বছর পর চার ভাই বোন আবার এক সাথে হচ্ছি আমার বাসায়।। হবিগঞ্জ থেকে আমার ডান হাত খেতো আমার চাচাত ননদ সেও আগামীকাল শনিবার আসবে আমার এই ছোট্ট ঘরে।।আবার অনেক বড় একটা মিলন মেলা।। ভালবাসা ভালবাসা ভালবাসা।।আল্লাহ বড়ই মেহেরবান।। এভাবেই এক এক বার একত্রিত করছে আমাদের চার ভাই বোনকে অনেক বছর পরপর।। সবই আল্লাহর ইচ্ছা 


এ জাতীয় আরো খবর