মৃত্যুর দুয়ারে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছেিল তুমি ফিরে এসো আমার কুটিরে।
মৃত্যুর দুয়ারে ডেকেছিল আত্মার অস্তিত্বে আত্মীয়। তখনই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ চোখের কোনে একফোঁটা জল বলতেছিলো তুমি ফিরে এসো আমার কুটিরে। দ্বায়িত্বের নৌকায় দৌড়েছিল ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ।
তখনই দৌড়েছিল মৃত্যুর দুয়ারে নিখিল।
নিখিল ও কেঁদে বলেছিল আমার দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।
পৃথিবীর নিয়মই মৃত্যুর দুয়ারে নিখিল কাঁদিবে তারপর হারিয়ে যাবে হৃদয়ের সকল অস্তিত্ব।
খুঁজে পাবে না রক্ত কনিকার আত্মা।
রাতের অন্ধকারে ভেসেছিল অজানা আওয়াজ মধ্য রাতে একটা তারা জানালায় উঁকি দিয়ে ডেকেছিল চোখ দুটি বন্ধ।
মৃত্যু তুমি বসেছিলে কখন আসবে কারও জানা নেই।
আমি তোমায় ভালোবাসি কথাটা অনেক সহজ কিন্তু দ্বায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করাটা সবচেয়ে কঠিন কাজ।
মৃত্যুর দুয়ারে যখন বসে থাকে প্রজাপতির হলুদ ফুলের পাপড়ি, তখনই কে কাকে দ্বায়িত্ব নিয়ে লালনপালন করে ছোট্ট কুটিরে ফিরে আনার চেষ্টা আর একফোঁটা জল বলতে থাকে তোমার বন্ধ চোখ দুটি খোল একবার ফিরে এসো আমার কুটিরে।
তুমি ছিলে বলেই জীবনকে সাজিয়ে রাখতে পেরেছি। তুমি ছিলে বলেই হাসতে পারি। তুমি ছিলে বলেই জীবন কাকে বলে বুঝতে পারি। সুখ দুখের সাগরে শান্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারি।
ফিরে এসো তুমি আবারও, সমুদ্রের নিমজ্জিত নীল জলে সেই ঝিনুকের খোলস বসে আছে তোমার অপেক্ষায়।
নীল আকাশে নীলাভ দেখতে চাই তোমার ফ্যাকাশে প্রলেপ ছড়ানো হাসি মাখা মুখ আর সাদা মেঘের কোলে গড়তে চাই ছোট্ট ঘর তোমার সেই লুকিয়ে থাকা ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ যা আত্মার অস্তিত্বে আত্মীয় যে কিনা সব সময় অপেক্ষায় থাকে হাসিমাখা মুখ। সবুজের আড়ালে গাঢ় সবুজ রঙের ছোঁয়া সোনালী ধানের শীষের দোলা বারবার ডাক দেয় আজও সবুজ তরুলতা হলুদ পাখি কুয়াশার বুকে ঠান্ডা হাওয়া কানের কাছে এসে বলে তুমি কোথায় ছিলে এতোদিন আজও খুঁজে বেড়ায় গগনতলে তোমার লুকিয়ে রাখা অনুভুতির ছোঁয়া।